গতকাল শ্যামনগর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সড়কে আনিকা ক্লিনিক এর বৈদ্যুতিক মিটারে অগ্নিসংযোগ এর ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত হওয়ায় ক্লিনিকের পরিচালক ডাক্তার আনিসুজ্জামান আনিস প্রতিবেদককে জানায়,
শ্যামনগর বেতাঙ্গী গ্রামের বাবু কয়েল রোড এক্সিডেন্টে আহত হয়ে ক্ষত স্থানে ইনফেকশন সৃষ্টির ফলে শ্যামনগর আনিকা ক্লিনিকে আনুমানিক ৭-৮ দিন চিকিৎসাধীন। তার সাথে ক্লিনিক কর্তৃপক্ষের ২০ হাজার টাকা চুক্তিবদ্ধ হয়। গতকাল ১৫ জুলাই সোমবার আনুমানিক বিকাল পাঁচটার সময় ক্লিনিকের বৈদ্যুতিক মিটারে অগ্নি সংযোগের সৃষ্টি হয় এ সময় চিকিৎসাধীন রোগী বাবু কয়াল ক্লিনিকের বাইরে এসে ভ্যানযোগে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে এ সময় দায়িত্বরত সেবিকা তাকে বাধা দিয়ে ক্লিনিকের বিল পরিশোধ করার জন্য অনুরোধ করে, এ সময় রোগী বাবু কয়াল ও তার সঙ্গী ও ১৫/১৬ জন নারী-পুরুষ ক্লিনিক কর্তৃপক্ষের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠ এবং টাকা না দিয়ে চলে যাওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ তাকে যেতে বাধা সৃষ্টি করে। উপস্থিত লোকজন এসে জটলা বাধে, ক্লিনিক কর্তৃপক্ষের কাছে মূল ঘটনা জানার পর স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে রোগীর চুক্তিবদ্ধ ২০ হাজার টাকা পরিশোধ করে। এ ঘটনাকে একটি মহল ক্লিনিকের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার লক্ষ্যে ক্লিনিকের গেট বন্ধ করে রোগীদের আটকে রাখা হয়েছে বলে ক্লিনিক কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রবঞ্চনা চালিয়ে যাচ্ছি তিনি জানিয়েছে। বৈদ্যুতিক মিটারে অগ্নিসংযোগ হওয়ার মাত্র ২ থেকে ৩ মিনিটের মধ্যে আগুন নিভিয়ে ফেলা হয়। ক্লিনিক কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে যে অগ্নি সংযোগের সময় ক্লিনিকের মেইন গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়।এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। অনাকাঙ্ক্ষিত এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কিছু অতি উৎসাহিত ব্যক্তি সাংবাদিক এর কাছে মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগে এনে ক্লিনিকের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ডাক্তার আনিসুর রহমান, পরিচালক – আনিকা প্রাইভেট ক্লিনিক। শ্যামনগর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সড়ক।